Thursday, May 7, 2009 at 7:38pm on facebook
ই-বুক নিয়া লেখকরা কী ভাবেন এইটা জানার ইচ্ছা থেকে নোটটা লিখতেছি। লেখকদের মধ্যে একটা বদ্ধমূল ধারণা হইলো, ই-বুক করলে বইয়ের বিক্রি কমে যাবে। ঘটনাটা আসলে কী? এইটা জানতে একদিন আনিস ভাইয়ের (আনিসুল হক) সাথে কথা বলছিলাম। উনি কইলেন, ই-বুক করার পর বইয়ের বিক্রি কমে না, বরং বাড়ে। আনিসুল হকের 'মা' বইটা বৈধভাবে ই-বুক হইছে। প্রচুর ডাউনলোড হইছে। তাতে বইটার পাঠক বাড়ছে বই কমে নাই।
আমি আসলে ই-বুক নিয়া জানতে বা বুঝতে শিখছি অল্প দিন হইছে। অল্পবুদ্ধি ভয়ংকর। হঠাৎ সেদিন মনে হইলো, সুব্রতদার 'পুলিপোলাও' বইটা ই-বুক আকারে থাকলে সুবিধা হইতো। পুলিপোলাও আসলে কিনছিল শুভাশিষ সিনহা। আমি ওর কাছ থেকে নিয়া পড়ছিলাম। এখন আবার পড়ার ইচ্ছা করতেছে। পাইতেছি না। ই-বুক থাকলে ডাউনলোড কইরা পড়তে পারতাম। এই রকম মেলা বইয়ের কথা বলা যায়, যেইগুলা বাজারে নাই, সহসা ছাপা হওয়ার সম্ভাবনাও নাই। আবার পড়াও দরকার। এরকম বইগুলা হাতের নাগালে থাকলে ভাল।
অদিতি ফাল্গুনীর 'ইমানুয়েলের গৃহপ্রবেশ' বইটার কথা মনে পড়তেছে। বইটা অনেকেই পড়তে চায়। কিন্তু পাওয়া যায় না। অনেক লেখকের প্রথম বইয়ের কথা বলা যায়, যেইগুলা মনে হয় ছাপা অবস্থায় লেখকের কাছেও নাই। যেমন কামরুজ্জামান কামুর 'কবি মুখপত্রহীন'। নতুন পাঠকের কাছে বইগুলা পৌঁছাইতেছে না।
কথা হইলো, কী করা যায়? আমাদের প্রকাশকরা বই ছাপে ৩০০-৫০০ কপি। প্রথমবার শেষ দিনে মেলায় বই আইনা কিছু বেচে। আজিজ মার্কেটে দোকানপ্রতি ৫ কপি দেয়। এরপর বাকী বই বাঁধাই হইলো না নীলক্ষেতে গেল খবর নাই। কারো ভাগ্য ভাল হইলে মেলার মাঝামাঝি বই আসতে পারে। তখন ৮০-১২০ কপি বেচা হয়। ধরা যাক ২০০ কপিই বেচা হইলো। পত্রিকা অফিসে ২০ কপি। লেখকের নিজের কাছে ৫ কপি থাকলো। এইতো হিসাব। তাইলে পাঠক তো পাইতেছে না। ই-বুক করলে অন্তত পাঠক চাইলে পাইতে পারে।
ভাল বইগুলার ই-বুক এক জায়গায় জড়ো করার জন্য একটা ওয়েবসাইট করার চিন্তা করতেছি। লেখকদের অনুমতি সাপেক্ষে বইগুলা সেইখানে থাকতে পারে। একটা জায়গা তৈরি করা যাইতে পারে যেইখানে গেলে ভাল কিছু বই পাওয়া যাইতে পারে। সেই বইগুলার প্রচারণাও করা যাইতে পারে।
যাই হউক, ফেসবুকে আমি একটা পেজ খুলছি। ই-বুক ও ই ম্যাগাজিন নামে। আপনাদের পরামর্শ পাইলে আগানো যাইতে পারে। কী বলেন?
Ireen Sultana
Mostofa Kamal Chowdhury
আসাদ ইকবাল শান্ত
Trivuz ত্রিভুজ
Nokshi নকশী
Salah Uddin Shuvro
Rokonuzzaman রোকন
Jahangirnagar University
Tanim Humayun
Sayeed Jubary
Mamunur Rahman
Bangladesh University of Eng and Tech
Salahuddin Ferdaus
Nafees Imtiaz Pial
Sujan সুজন
Jannatun Nahar Munnee
Kalo Kali Das
বৃষ্টির গান
liked this note.
Thursday, June 17, 2010
দাবী-দাওয়া ও দখলদারির সাহিত্য
Thursday, April 23, 2009 at 1:23pm on face book
একবার এক লেখক বন্ধু আলাপ শুরু করলেন এমনে। কইতেছিলেন, তোমরা যেমনে লেখো...। আমি নিপ ইন দ্য বাড খেললাম। বললাম, আমার কোনো গল্প তো আপনে পড়েন নাই। আমি একেবারে অনুমানে কইছি। দেখি উনি একেবারে কাবু হয়া গেলেন। আমি কইলাম, শুনেন পড়তে হবে এমন আমি কইতেছি না। তলস্তয়ও তো আপনে পড়েন নাই। তাতে কী? কিন্তু না পইড়া কথা বলা ঠিক না।
চারদিকে এইরাম ঘটনা প্রচুর। কেউ হয়তো প্রশংসা কইরা বসলো। চাইপা ধরেন, দেখবেন পড়ে নাই। এমনেই কইতেছে। কোনো ধান্দা আছে। যারা নিন্দা করে তারা কিছু কিছু পড়ে বইলা আমার ধারণা। তবে ইদানিং অনেক নিন্দুক দেখতেছি, যারা না পইড়া নিন্দার মতো সিরিয়াস কাজটা করেন।
আরও ঘটনা ঘটে, যেমন ধরেন আমি গত দুই বছর লেখতেছি না তেমন গল্পগাছা। তো, কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী আছে। দেখা হইলে কইবে, মেলাদিন লেখতেছো না। আমি দুইএকজনরে চ্যালেঞ্জ কইরা দেখছি। আমার লেখা না লেখায় ওনাদের কিছু আসে যায় নাই। কথার কথা হিসাবে কয় এইগুলা। আসলে গল্প কিছু পড়ে নাই।
এইরাম এক শুভানুধ্যায়ীর সঙ্গে লাস্ট সপ্তায় দেখা। কয়, মেলাদিন তো লেখেন না মোর্শেদ। আমি বক্র হাসি দিয়া কইলাম, জাতিকে আর কত দিবো? ছেচল্লিশটা গল্প লেখলাম। জাতি এইগুলা বুইঝা সারুক। দেন আবার লেখায় হাত দিবো। সংখ্যা একটা ব্যাপার। উনি বিস্ময় প্রকাশ কইরা কন, ৪৬? এইগুলা কোথায় ছাপা হইছে?
লে হালুয়া। কোথায় ছাপা হইছে এখন ওনাকে বলতে হবে। অছাপা একটাও নাই, এইটা খালি কইলাম। সাথে কইলাম, এই যে আপনেরা যারা খালি নিজের লেখা মনোযোগ দিয়া পড়েন তাদের নিয়া সমস্যা। মনে করেন, ইতিহাসের সেন্টারে আপনেরা বইসা আছেন। গায়ের ওপর দিয়া হাতি হাঁইটা গেলেও মনে করেন মাছি বসছে। এমনে বাংলা সাহিত্যের সাড়ে সর্বনাশ করতেছেন। আত্মচোদনের একশেষ কইরা দিতেছেন। রেফারেন্স দিতে গেলেও নিজের সাহিত্য থেকে দেন। অশ্লীল কথা শুইনা উনি একটু সম্বিত ফিরে পাইলেন। যুক্তি দিতে চাইলেন, কইতে থাকলেন, উল্লেখযোগ্য পত্রিকায় যদি আপনের লেখা ছাপা না হয়........। আমি কইলাম, তাইলে আর আমারে নিয়া কথা কেন? আমি লিখি না লিখি সেইটা জানতে চায়া আমার শান্তি বিঘ্ন করেন ক্যান?
মুসলমানদের বাংলা সাহিত্য হইলো মামা-চাচাদের সাহিত্য। ভাইস্তা-ভাগ্নিদের সাহিত্যের খুব কদর। আপনে ভাইস্তা-ভাগ্নি হয়া যান সমস্যা হবে না। বাৎসল্য, প্রীতি আর প্রেমের দুনিয়ায় আপনেরও কিছু জায়গা হবে। আর আছে আত্মরতি সোজা বাংলায় যারে কয় আত্মচোদন। বাংলাদেশে যে কাউরে কইলে নিজের ওপর একটা বক্তৃতা দিতে পারবে, একটা পিএইচডি করতে পারবে। আর এই জ্ঞানীরে গরুর রচনা লিখতে কন, দেখবেন খালি মাঠে গরু খুঁজতেছে।
আমার কথা বিশ্বাস না করলে, কবি বন্ধু আপনের সবচেয়ে কাছের কবিবন্ধুরে আপনের সাহিত্য সম্পর্কে কইতে কন। অথবা তিনি আপনের অনুপস্থিতিতে আপনার সম্পর্কে কী বলেন সেইটা জাইনা নিন। বস্তুত আমি ছাড়া আর কিছু নাই। আমি একটা কবি আমি একটা গল্পকার, আমি একটা গোষ্ঠী, আমি একটা দশক। দৌড় তো ওই দশক পর্যন্তই। বেশ দশকে দশকে থাকো, জীযো যুগ যুগ।
আমি কটুভাষী না। মিহি মোলায়েম কইরা কথা কই। কিন্তু তারপরও কথাটা কই। মত জানাই। তাই আমারে কেউ পছন্দ করে না। সভাসমিতিতে ডাকে না। আড্ডা-আলোচনায় বাদ দেয়। পাঠ আয়োজনে অনুপস্থিত রাখে। তারপরও যাই। অনাহুত হিসাবে। দর্শকের বলার সুযোগ আইলে বলি। শুনলাম, আমাকে নাকি দর্শক হিসাবেও না রাখার প্লান করছে। বেশ।
একমতের সাহিত্য, সহমতের আড্ডা আর পিঠ চুলকানির গভীরতা দিয়া আর কী হইবে?
তবে কি জনাব সাহিত্য ছাইড়া দিবো? আপনে বলবেন দিছি। লেখি না, ছাপি না। মনে হয় ছাইড়াই দিছি। না জনাব, ছাড়ি নাই। মেলাই লিখছি, যে ভাইয়ের মনে প্রশ্ন উঠবে আওয়াজ দিয়েন। তবে জনাব আপনেদের মতো দাবি করতে পারবো না। আমি অমুক, অমুক দশকে অমুক পদ লইছি। তমুকদের মধ্যে অগ্রগণ্য হইছি এমন দাবি নিয়া আগায়ে আসতে পারবো না। পোষাইলে পোষাইলো না পোষাইলে নাই।
আপনের জন্য সত্যই আমি লেখি না। তবে জনাব আপনে বলবেন আপনি কার জন্য লেখেন? আমি বলবো আমি কার জন্যই লেখি।
হা হা হা।
সম্প্রতি দাবী-দাওয়া নিয়া মেলা আলোচনা হইতেছে। সেই প্রসঙ্গে এই প্রলাপ।
শেষে হুমায়ুন আজাদের একটা প্রবচন (যদ্দুর মনে পড়ে)। উনি কইছিলেন, এইদেশ হইলো মূর্খের দেশ। তুমি যদি কও ভাই আমি কিছু না। মূর্খরা না পইড়া তোমার মুখের কথায় তোমারে কিছু না বানায়ে দিবে। আর যদি কও আমি হেনা তেনা এটা সেটা অনেক কিছু। মূর্খরা না বুইঝা সেইটাই বিশ্বাস করবে।
Amzad Sujon
Jannatun Nahar Munnee
Muiz Mahfuz
Omar Sharif Pallab
Birmingham City University
Udisa Emon
Azhar Forhad
Nuruzzaman Manik
Sujan সুজন
Sayeed Jubary
liked this note.
একবার এক লেখক বন্ধু আলাপ শুরু করলেন এমনে। কইতেছিলেন, তোমরা যেমনে লেখো...। আমি নিপ ইন দ্য বাড খেললাম। বললাম, আমার কোনো গল্প তো আপনে পড়েন নাই। আমি একেবারে অনুমানে কইছি। দেখি উনি একেবারে কাবু হয়া গেলেন। আমি কইলাম, শুনেন পড়তে হবে এমন আমি কইতেছি না। তলস্তয়ও তো আপনে পড়েন নাই। তাতে কী? কিন্তু না পইড়া কথা বলা ঠিক না।
চারদিকে এইরাম ঘটনা প্রচুর। কেউ হয়তো প্রশংসা কইরা বসলো। চাইপা ধরেন, দেখবেন পড়ে নাই। এমনেই কইতেছে। কোনো ধান্দা আছে। যারা নিন্দা করে তারা কিছু কিছু পড়ে বইলা আমার ধারণা। তবে ইদানিং অনেক নিন্দুক দেখতেছি, যারা না পইড়া নিন্দার মতো সিরিয়াস কাজটা করেন।
আরও ঘটনা ঘটে, যেমন ধরেন আমি গত দুই বছর লেখতেছি না তেমন গল্পগাছা। তো, কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী আছে। দেখা হইলে কইবে, মেলাদিন লেখতেছো না। আমি দুইএকজনরে চ্যালেঞ্জ কইরা দেখছি। আমার লেখা না লেখায় ওনাদের কিছু আসে যায় নাই। কথার কথা হিসাবে কয় এইগুলা। আসলে গল্প কিছু পড়ে নাই।
এইরাম এক শুভানুধ্যায়ীর সঙ্গে লাস্ট সপ্তায় দেখা। কয়, মেলাদিন তো লেখেন না মোর্শেদ। আমি বক্র হাসি দিয়া কইলাম, জাতিকে আর কত দিবো? ছেচল্লিশটা গল্প লেখলাম। জাতি এইগুলা বুইঝা সারুক। দেন আবার লেখায় হাত দিবো। সংখ্যা একটা ব্যাপার। উনি বিস্ময় প্রকাশ কইরা কন, ৪৬? এইগুলা কোথায় ছাপা হইছে?
লে হালুয়া। কোথায় ছাপা হইছে এখন ওনাকে বলতে হবে। অছাপা একটাও নাই, এইটা খালি কইলাম। সাথে কইলাম, এই যে আপনেরা যারা খালি নিজের লেখা মনোযোগ দিয়া পড়েন তাদের নিয়া সমস্যা। মনে করেন, ইতিহাসের সেন্টারে আপনেরা বইসা আছেন। গায়ের ওপর দিয়া হাতি হাঁইটা গেলেও মনে করেন মাছি বসছে। এমনে বাংলা সাহিত্যের সাড়ে সর্বনাশ করতেছেন। আত্মচোদনের একশেষ কইরা দিতেছেন। রেফারেন্স দিতে গেলেও নিজের সাহিত্য থেকে দেন। অশ্লীল কথা শুইনা উনি একটু সম্বিত ফিরে পাইলেন। যুক্তি দিতে চাইলেন, কইতে থাকলেন, উল্লেখযোগ্য পত্রিকায় যদি আপনের লেখা ছাপা না হয়........। আমি কইলাম, তাইলে আর আমারে নিয়া কথা কেন? আমি লিখি না লিখি সেইটা জানতে চায়া আমার শান্তি বিঘ্ন করেন ক্যান?
মুসলমানদের বাংলা সাহিত্য হইলো মামা-চাচাদের সাহিত্য। ভাইস্তা-ভাগ্নিদের সাহিত্যের খুব কদর। আপনে ভাইস্তা-ভাগ্নি হয়া যান সমস্যা হবে না। বাৎসল্য, প্রীতি আর প্রেমের দুনিয়ায় আপনেরও কিছু জায়গা হবে। আর আছে আত্মরতি সোজা বাংলায় যারে কয় আত্মচোদন। বাংলাদেশে যে কাউরে কইলে নিজের ওপর একটা বক্তৃতা দিতে পারবে, একটা পিএইচডি করতে পারবে। আর এই জ্ঞানীরে গরুর রচনা লিখতে কন, দেখবেন খালি মাঠে গরু খুঁজতেছে।
আমার কথা বিশ্বাস না করলে, কবি বন্ধু আপনের সবচেয়ে কাছের কবিবন্ধুরে আপনের সাহিত্য সম্পর্কে কইতে কন। অথবা তিনি আপনের অনুপস্থিতিতে আপনার সম্পর্কে কী বলেন সেইটা জাইনা নিন। বস্তুত আমি ছাড়া আর কিছু নাই। আমি একটা কবি আমি একটা গল্পকার, আমি একটা গোষ্ঠী, আমি একটা দশক। দৌড় তো ওই দশক পর্যন্তই। বেশ দশকে দশকে থাকো, জীযো যুগ যুগ।
আমি কটুভাষী না। মিহি মোলায়েম কইরা কথা কই। কিন্তু তারপরও কথাটা কই। মত জানাই। তাই আমারে কেউ পছন্দ করে না। সভাসমিতিতে ডাকে না। আড্ডা-আলোচনায় বাদ দেয়। পাঠ আয়োজনে অনুপস্থিত রাখে। তারপরও যাই। অনাহুত হিসাবে। দর্শকের বলার সুযোগ আইলে বলি। শুনলাম, আমাকে নাকি দর্শক হিসাবেও না রাখার প্লান করছে। বেশ।
একমতের সাহিত্য, সহমতের আড্ডা আর পিঠ চুলকানির গভীরতা দিয়া আর কী হইবে?
তবে কি জনাব সাহিত্য ছাইড়া দিবো? আপনে বলবেন দিছি। লেখি না, ছাপি না। মনে হয় ছাইড়াই দিছি। না জনাব, ছাড়ি নাই। মেলাই লিখছি, যে ভাইয়ের মনে প্রশ্ন উঠবে আওয়াজ দিয়েন। তবে জনাব আপনেদের মতো দাবি করতে পারবো না। আমি অমুক, অমুক দশকে অমুক পদ লইছি। তমুকদের মধ্যে অগ্রগণ্য হইছি এমন দাবি নিয়া আগায়ে আসতে পারবো না। পোষাইলে পোষাইলো না পোষাইলে নাই।
আপনের জন্য সত্যই আমি লেখি না। তবে জনাব আপনে বলবেন আপনি কার জন্য লেখেন? আমি বলবো আমি কার জন্যই লেখি।
হা হা হা।
সম্প্রতি দাবী-দাওয়া নিয়া মেলা আলোচনা হইতেছে। সেই প্রসঙ্গে এই প্রলাপ।
শেষে হুমায়ুন আজাদের একটা প্রবচন (যদ্দুর মনে পড়ে)। উনি কইছিলেন, এইদেশ হইলো মূর্খের দেশ। তুমি যদি কও ভাই আমি কিছু না। মূর্খরা না পইড়া তোমার মুখের কথায় তোমারে কিছু না বানায়ে দিবে। আর যদি কও আমি হেনা তেনা এটা সেটা অনেক কিছু। মূর্খরা না বুইঝা সেইটাই বিশ্বাস করবে।
Amzad Sujon
Jannatun Nahar Munnee
Muiz Mahfuz
Omar Sharif Pallab
Birmingham City University
Udisa Emon
Azhar Forhad
Nuruzzaman Manik
Sujan সুজন
Sayeed Jubary
liked this note.
Subscribe to:
Posts (Atom)